Ads

Unknown knowledge

Unknown knowledge

Unknown Knowledge (অজানা জ্ঞান)





Q 1. আকাশের রং কী?


উত্তর :- আসলে আকাশের কোনো রং নেই । দিনের বেলা সূর্যের আলো বাতাসের বিভিন্ন উপাদান, যথা - ধুলিকণা প্রভৃতির উপর পড়ে । তাই আকাশের রং নীল বা অন্য কোনো রং দেখা যায় । রাতের আকাশে সূর্য থাকে না । তাই আকাশ কালো দেখায় ।


Q 2. মেঘ কাকে বলে ? অথবা , কীভাবে মেঘ সৃষ্টি হয় ?


উত্তর :- পুকুর, নদী,সাগর ,জলাশয়ের জল শুকিয়ে বাতাসের জলীয় বাস্প বাড়ে । বাতাসে ভেসে থাকা ধুলোর কনার গায়ে ওই বস্তু জমে জলকণা হয় । পাশাপাশি ভাসে । তারা সূর্যের আলো আটকে দেয় বা নানাদিকে ছড়িয়ে দেয় । আকাশের এই জায়গাটাকে বলে মেঘ ।


Q 3. ছায়া পথ কী ?


উত্তর :- দূরের ছোটো ছোটো তারা কিংবা দূরের বড়ো বড়ো তারা মাঝ আকাশে একটা আলোর নদীর মতো দেখতে লাগে । মাঝ আকাশে ওই আলোর নদীটাকে ছায়াপথ বলে ।


Q 4. বাজ পড়া কী?


উত্তর :- মেঘে মেঘে ঘর্ষণে বিকট শব্দ হয় । মেঘের এক জায়গা থেকে আর এক জায়গা বিদ্যুৎ যায় । আলোর ঝলক দেখা যায় । মেঘ থেকে কম দূরত্বে কোনো পোষ্ট বা গাছের মাধ্যমে মাটিতে বিদ্যুৎ গেলে তাকে আমরা বাজ পড়া বলি ।


Q 5. বেনীআসহকলা পুরো নাম কী?


উত্তর :- রামধনুর সাতটি রংকে সংক্ষেপে বেনীআসহকলা বলে ।

বে - বেগুনি
নী - নীল
আ - আকাশি
স - সবুজ
হ - হলুদ
ক - কমলা
লা - লাল


Q 6. এখন ব্যাং কম দেখা যায় কেন?


উত্তর :- ব্যাং-এর খারার হল পোকামাকড় । জমিতে পোকা মারার জন্য নানান বিষ আমরা ব্যবহার করি । জমির আগাছা বিনাশের জন্য নানান রাসায়নিক ব্যবহার করি । এর ফলে পোকামাকড় যেমন মরে যায় , তেমনি ব্যাংও মারা যায় । তাছাড়া পোকামাকড় মরে যাওয়ার জন্য খাদ্যের অভাব দেখা যায় । ব্যাং যে জলে ডিম পাড়ে তা বিষাক্ত হয় তাই ডিম নষ্ট হয়ে যায় । এই সকল কারণে ব্যাং এখন কম দেখা যাচ্ছে ।


Q 7. সাঁতার কাটা শরীরের পক্ষে ভলো কেন ?


উত্তর :- সব ব্যায়াম শরীরের উপকার হয় । ফুটবল , কবাডি , ব্যাডমিন্টন , ইত্যাদিতে শরীরের অনেক জায়গার ব্যায়াম হয় । কিন্তু সাঁতারে একসঙ্গে শরীরের সব জায়গায় ব্যায়ম হয় । সেইজন্য সাঁতার শরীরের পক্ষে খুব ভলো।


Q 8. কী কী করলে সুস্থ শরীর সম্পদ হতে পারে?


উত্তর :- সুস্থ শরীর সম্পদ হতে পারে -
1) সময়মতো জল খাওয়া ।
2) সময় মেনে সঠিক খাবার খাওয়া ।
3) নিয়মিত ব্যায়ম করা।


Q 9. দিগন্তরেখা কী ?


উত্তর :- মাঠে শেষে আকাশ যেন মাটিতে মিশেছে । মাঠের শেষে গাছ থাকলে মনে হয় আকাশটা গাছের মাথায় মিশে গেছে । ফাঁকা জায়গা যত বেশি হয় আকাশটা মাটির বেশি কাছে মিশেছে মনে হয় । দূরের ওই জায়গাটাকে দিগন্তরেখা বলে ।


Unknown Knowledge

Q 10. কৃষ্ণপক্ষ ও শুক্লপক্ষ কীভাবে শুরু হয় ?


উত্তর :- পূর্নিমার পর থেকে শুরু হয় কৃষ্ণপক্ষ । আর অমাবস্যার পর শুরু হয় শুক্লপক্ষ ।


Q 11. বিলুপ্ত প্রাণী কাদের বলে ?


উত্তর :- যেসব প্রাণী বিভিন্ন কারণে হারিয়ে গেছে তাদের বিলুপ্ত প্রাণী বলে ।
যেমন :- ডোডো পাখি , হিমালয়ের বামন তিতির


Q 12. গম্ভীরা কী ?


উত্তর :- মালদা জেলায় -- লোকসঙ্গীত-এ গান-বাজনা-নাচ মিলিয়ে যে পরিবেশ তৈরি হয় তাকে গম্ভীরা বলে ।


Q 13. সংরক্ষণ কাকে বলে ?


উত্তর :- যে পদ্ধতিতে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির সাহায্যে সুপরিকল্পিতভাবে প্রাকৃতিক সম্পদের হিসেব মতো ব্যহার করা হয় এবং পরিবেশের অনুকূল অবস্থা সৃষ্টি করে প্রাকৃতিক সম্পদ পুনঃস্থাপন ও সুরক্ষিত করা হয় , তাকে সংরক্ষণ বলে ।


Q 14. মাটি খারাপ হয় কেন?


উত্তর :- মাটি বিভিন্ন কারণে খারাপ হয় । যেমন -
1) মাটিতে নোংরা ফেললে মাটি খারাপ হয়ে যায় ।
2) বেশি ফসল ফলানোর জন্য বেশি পরিমানে রাসায়নিক সার দিলে মাটির উর্বরতা শক্তি হারিয়ে যায় এবং নষ্ট হয় ।
3) মাটিতে বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ ফেলার ফলে মাটি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ।


Q 15. অমাবস্যা ও পূর্নিমা কীভাবে হয় ?


উত্তর :- পৃথিবী নিজের কক্ষপথে সূর্যের চারিদিকে ঘুরছে । আর চাঁদ নিজ কক্ষপথে পৃথিবীর চারিদিকে ঘুরছে । এইভাবে ঘুরতে ঘুরতে চাঁদ যখন সূর্য আর পৃথিবীর মাঝখানে আসে তখন চাঁদের অন্ধকার অংশ পৃথিবীর দিকে পড়ে । এই সময়েই হয় অমাবস্যা ।
আবার পৃথিবী ঘুরতে ঘুরতে যখন সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে আসে অর্থাৎ চাঁদ আসে পৃথিবীর যে অংশে সূর্য থাকে তার বিপরীত দিকে তখন হয় পূর্নিমা । এই সময় চাঁদের আলোকিত অংশটি পৃথিবীর দিকে পড়ে ।


Q 16. পরজীবী কাদের বলে ?


উত্তর :- যে সমস্ত পরজীবী অন্যান্য সজীব জীবদেহ বা দেহের অংশ থেকে খাদ্য সংগ্রহ করে তাদের পরজীবী বলে । যেমন :- ছারপোকা,জোঁক


Q 17. মিথোজীবী কাদের বলে ?


উত্তর :- যে-কোনো দুটি প্রজাতি যখন একে অপরের উপর এমনভাবে নির্ভর করে যাতে এই নির্ভরশীলতার ফলে এদের একটির বা উভয়েরই কোনোভাবে উপকার হয় ,তখন তাকে মিথোজীবিতা (symbiosis) বলে ।


Q 18. সুষম খাদ্য কাকে বলে ?


উত্তর :- যে খাদ্যে কার্বহাইড্রেট , প্রোটিন ,ফ্যাট ,ভিটামিন,খনিজ লবন ও জল - এই ছয়টি উপাদান গুনাগুন অনুসারে উপযুক্ত পরিমানে থাকে এবং যে খাদ্যে দেহের স্বাভাবিক কর্মক্ষমতার জন্য পরিমান ক্যালোরি পাওয়া যায় তাকে সুষম খাদ্য বলে ।


Q 19. জিভের জল আসলে কী ? কী কাজে লাগে ?


উত্তর :- জিভের জলকে বলে মুখের লালা । আমরা যখন খাই মুখের লালা ওই খাবাবের সাথে মিশ্রিত হয়ে হজম করতে সাহায্য করে ।


Q 20. খাবার খারাপ হয়ে যায় কী করে ?


উত্তর :- খাবার দুটি কারণে খারাপ হয়ে যেতে পারে । যেমন -
1) খাবার ভ্যাপসা গরমে পচে যেতে পারে ।
2) বাসি হয়ে ভিতরে ভিতরে খারাপ হয়ে যেতে পারে, আবার খারাপ খাবারে ছাতা পড়েও নষ্ট হয়ে যেতে পারে ।


Unknown Knowledge with answer





Unknown Knowledge questions and answers

Unknown Knowledge in Bengali
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url